ফলের স্বাদ যুক্ত দই:
সিকৃবিতে নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন
০০ খলিলুর রহমান ফয়সাল
০০ খলিলুর রহমান ফয়সাল
ফলের স্বাদ যুক্ত দই উদ্ভাবন করেছেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেইরী এন্ড পোল্ট্রি সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আন্জুমান আরা ও প্রভাষক ডাঃ সুদেব সাহা। আম, আপেল ও কমলার স্বাদ যুক্ত উদ্ভাবিত এই দই দুগ্ধ শিল্পের বাজার সমপ্রসারণে নতুন মাত্রা যোগ করেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
তারা বলেছেন, বর্তমান বাজারে বিভিন্ন প্রকারের দই থাকলেও ফ্রুটস দই তৈরির প্রযুক্তি খুবই কম। সিকৃবি'র এই বিভাগ ফ্রুটস দই তৈরি করে দু্গ্ধ শিল্পে আমূল পরিবর্তন আনলো। ফ্রুটস কেক, ফ্রুটস আইসক্রিম বাজারে সচরাচর দেখা গেলেও ফ্রুটস দই এই প্রথম বাজারজাত করণের উপযোগী করে উদ্ভাবন করলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দল। গবেষক দলের প্রধান আন্জুমান আরা বলেন 'গরুর দুধের সাথে বিভিন্ন ফলের জুস মিশিয়ে বিভিন্ন স্বাদ যুক্ত দই উৎপাদন করতে আমরা সক্ষম হয়েছি। বাজারে সচরাচর যে দই পাওয়া যায় তার পুষ্টিগুণ অপেক্ষায় এই ফ্রুটস দইয়ের পুষ্টি গুণাগুণ অনেক বেশি ও মানসম্মত।'
বাজারে বর্তমানে দুই ধরনের দই পাওয়া যায়। মিষ্টি দই, অন্যটি টক দই। এই প্রথম দুই ধরনের দই -এর বিপরীতে একটু ভিন্ন স্বাদের দই উৎপাদন করেছে সিকৃবি'র এই বিভাগ। তবে এ সকল দই-এর পুষ্টিগুণ টক ও মিষ্টি দই-এর চেয়ে বেশি। যারা টক ও মিষ্টি দই পছন্দ করেন না তারা এই বিভিন্ন ধরনের ফলের সুগন্ধযুক্ত দই খেতে পারবেন। তাদের এ ক্ষেত্রে এই ধরনের দই গ্রহণে কোন ধরনের অসুবিধা হবে না।
গবেষক দলের সদস্য ডাঃ সুদেব সাহা জানান, 'এই ল্যাবরেটরিতে প্রস্তুতকৃত এই ফ্রুটস দই বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদন করলে বেশি লাভবান হওয়া যায়।' আনুষ্ঠানিক ভাবে চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি ভেটেরিনারী এন্ড এ্যানিমেল সায়েন্স অনুষদের ডিন, প্রফেসর মোঃ সাইফুল ইসলাম, এই নতুন প্রযুক্তির ফ্রুটস দইয়ের উদ্বোধন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর ড. মতিয়ার রহমান হাওলাদার, ড. এ এস এম মাহবুবসহ অন্য শিক্ষকমন্ডলী।
Source: Daily Ittefaq
তারা বলেছেন, বর্তমান বাজারে বিভিন্ন প্রকারের দই থাকলেও ফ্রুটস দই তৈরির প্রযুক্তি খুবই কম। সিকৃবি'র এই বিভাগ ফ্রুটস দই তৈরি করে দু্গ্ধ শিল্পে আমূল পরিবর্তন আনলো। ফ্রুটস কেক, ফ্রুটস আইসক্রিম বাজারে সচরাচর দেখা গেলেও ফ্রুটস দই এই প্রথম বাজারজাত করণের উপযোগী করে উদ্ভাবন করলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দল। গবেষক দলের প্রধান আন্জুমান আরা বলেন 'গরুর দুধের সাথে বিভিন্ন ফলের জুস মিশিয়ে বিভিন্ন স্বাদ যুক্ত দই উৎপাদন করতে আমরা সক্ষম হয়েছি। বাজারে সচরাচর যে দই পাওয়া যায় তার পুষ্টিগুণ অপেক্ষায় এই ফ্রুটস দইয়ের পুষ্টি গুণাগুণ অনেক বেশি ও মানসম্মত।'
বাজারে বর্তমানে দুই ধরনের দই পাওয়া যায়। মিষ্টি দই, অন্যটি টক দই। এই প্রথম দুই ধরনের দই -এর বিপরীতে একটু ভিন্ন স্বাদের দই উৎপাদন করেছে সিকৃবি'র এই বিভাগ। তবে এ সকল দই-এর পুষ্টিগুণ টক ও মিষ্টি দই-এর চেয়ে বেশি। যারা টক ও মিষ্টি দই পছন্দ করেন না তারা এই বিভিন্ন ধরনের ফলের সুগন্ধযুক্ত দই খেতে পারবেন। তাদের এ ক্ষেত্রে এই ধরনের দই গ্রহণে কোন ধরনের অসুবিধা হবে না।
গবেষক দলের সদস্য ডাঃ সুদেব সাহা জানান, 'এই ল্যাবরেটরিতে প্রস্তুতকৃত এই ফ্রুটস দই বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদন করলে বেশি লাভবান হওয়া যায়।' আনুষ্ঠানিক ভাবে চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি ভেটেরিনারী এন্ড এ্যানিমেল সায়েন্স অনুষদের ডিন, প্রফেসর মোঃ সাইফুল ইসলাম, এই নতুন প্রযুক্তির ফ্রুটস দইয়ের উদ্বোধন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর ড. মতিয়ার রহমান হাওলাদার, ড. এ এস এম মাহবুবসহ অন্য শিক্ষকমন্ডলী।
Source: Daily Ittefaq
No comments:
Post a Comment