সরিষা ক্ষেতে মৌ-চাষ
বদলে গেছে অনেকের ভাগ্যের চাকা০০আব্দুল মান্নান ভুঁইয়া, শেরপুর (বগুড়া) সংবাদদাতা
শুধু মৌ-চাষ করেই বদলে গেছে চাঁন মিয়া'র ভাগ্য। পরিবারের সদস্য ও প্রতিবেশীসহ অনেকের কাছেই এখন সে একজন মডেল। চাঁন মিয়াকে অনুসরণ করেই মৌ-চাষে ঝুঁকেছে অনেক বেকার যুবক। অথচ এক সময় অভাবের সংসারের ঘানি টানতে হয়েছে চাঁন মিয়াকে। পরিবারের সদস্যদের চাওয়া-পাওয়া পূরণ করতে না পেরে হতাশায় কাটতো তার জীবন। আর এনজিও থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে মৌ-চাষ শুরু করার পর বদলে যায় চাঁন মিয়ার ভাগ্য। সফল মৌ-চাষী চাঁন মিয়া সিরাজগঞ্জের চান্দাইকোনার সিমলা মধ্যপাড়ার আবুল হোসেন সরকারের পুত্র। শেরপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের শালফা এলাকার বিস্তীর্ণ মাঠে সরিষা ক্ষেতে খামার স্থাপন করেছেন চাঁন মিয়া।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, পলস্ন্লী উন্নয়ন একাডেমী, বিসিক ও বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা থেকে মৌ-চাষ সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন চাঁন মিয়া। প্রশিকা থেকে ১৯৯৩ সালে ঋণ নিয়ে ৩টি বক্স দিয়ে প্রাথমিকভাবে মৌ-চাষ শুরু করেন। মৌসুম শেষে নষ্ট হয়ে যায় বক্সগুলো। পরের বছর ১টি বক্স দিয়ে পুনরায় মৌ-চাষ শুরু করেন চাঁন মিয়া। অক্লান্ত পরিশ্রম ও প্রশিক্ষণে অর্জিত চাষ পদ্ধতি অনুসরণ করেন তিনি। শুরু হয় তার ভাগ্য বদল। মৌসুম শেষে লাভের মুখ দেখেন। বড় হতে থাকে তার ব্যবসা। তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম দেন আরমান-ইমাম মৌ-খামার। ৩ জন শ্রমিক নিয়োগ দেন খামারে। বাংলাদেশ মৌ-চাষী সোসাইটির সদস্য পদ লাভ করেন চাঁন মিয়া। তার কাছে কাজ শিখে অনেকেই এখন খামার করেছেন।
মৌসুমে প্রতি বক্সে ৪০কেজি পর্যন্ত মধু সংগ্রহ হয়। সংগৃহীত মধু খোলা বাজারে ২০০ এবং পাইকারি বাজারে ১০০-১২০টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়ে থাকে। সরিষা ফুল থেকে সংগ্রহ করা মধুর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এসব মধু ঢাকা, খুলনা, সিলেট, চট্টগ্রামসহ উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি পাইকারি বাজারে বিক্রি হয়।
Source: Daily Ittefaq
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, পলস্ন্লী উন্নয়ন একাডেমী, বিসিক ও বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা থেকে মৌ-চাষ সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন চাঁন মিয়া। প্রশিকা থেকে ১৯৯৩ সালে ঋণ নিয়ে ৩টি বক্স দিয়ে প্রাথমিকভাবে মৌ-চাষ শুরু করেন। মৌসুম শেষে নষ্ট হয়ে যায় বক্সগুলো। পরের বছর ১টি বক্স দিয়ে পুনরায় মৌ-চাষ শুরু করেন চাঁন মিয়া। অক্লান্ত পরিশ্রম ও প্রশিক্ষণে অর্জিত চাষ পদ্ধতি অনুসরণ করেন তিনি। শুরু হয় তার ভাগ্য বদল। মৌসুম শেষে লাভের মুখ দেখেন। বড় হতে থাকে তার ব্যবসা। তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম দেন আরমান-ইমাম মৌ-খামার। ৩ জন শ্রমিক নিয়োগ দেন খামারে। বাংলাদেশ মৌ-চাষী সোসাইটির সদস্য পদ লাভ করেন চাঁন মিয়া। তার কাছে কাজ শিখে অনেকেই এখন খামার করেছেন।
মৌসুমে প্রতি বক্সে ৪০কেজি পর্যন্ত মধু সংগ্রহ হয়। সংগৃহীত মধু খোলা বাজারে ২০০ এবং পাইকারি বাজারে ১০০-১২০টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়ে থাকে। সরিষা ফুল থেকে সংগ্রহ করা মধুর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এসব মধু ঢাকা, খুলনা, সিলেট, চট্টগ্রামসহ উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি পাইকারি বাজারে বিক্রি হয়।
Source: Daily Ittefaq
No comments:
Post a Comment