খুবিতে রোবট উদ্ভাবনে বিস্ময় সৃষ্টিকারী মুক্তা
সোহেল রানা বীর
সভ্যতার বিকাশের সেই শুরু থেকেই নারীরা পুরুষের সহযোগী হিসেবে কাজ করে আসছে। জ্ঞান-বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, চিকিত্সাসহ সব ক্ষেত্রে নারীদের ভূমিকা পুরুষের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। এটা আবারও প্রমাণিত হলো খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমপ্রতি উদ্ভাবিত রোবটে নারীর বিস্ময়কর অবদানের মাধ্যমে। এ ধরনের উদ্ভাবনে প্রথমবারের মতো ভূমিকা রেখে সত্যিই এক বিস্ময় সৃষ্টি করলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষকা শামীমা ইয়াসমিন মুক্তা।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো একদল তরুণ প্রকৌশলী উদ্ভাবন করলেন মানুষের বিভিন্ন কাজ বিশেষ করে ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক কাজ করতে সক্ষম এমন এক ‘রোবটিক আর্ম’, যা মানুষের হাতের বিকল্প হিসেবে কাজ করতে সক্ষম। রোবটিক আর্ম উদ্ভাবনের পেছনে রয়েছে ৫ জন পুরুষ আর একজন নারী। রোবট উদ্ভাবনে তত্ত্বাবধায়নের মতো এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন একমাত্র নারী শামীমা ইয়াসমিন মুক্তা। এই উদ্ভাবনের দুজন তত্ত্বাবধায়ক খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) ডিসিপ্লিনের প্রভাষক এস কে আলমগীর হোসেন ও প্রভাষক কাজী মাসুদুল আলম ৬ মাস পর উচ্চতর ডিগ্রির জন্য কানাডায় চলে গেলে নবীন এই শিক্ষিকা রোবট উদ্ভাবনের তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে অপর তত্ত্বাবধায়ক একই ডিসিপ্লিনের প্রভাষক মো. মাসুদুর রহমানের সহযোগী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
শামীমা ইয়াসমিন মুক্তা খুলনা সরকারি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শেষ করার পর ২০০৪ সালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) ডিসিপ্লিনে ভর্তি হন। এখান থেকে ৪ বছর মেয়াদি স্নাতক কোর্স শেষ করে ২০০৯ সালের ৩ নভেম্বর একই ডিসিপ্লিনে নবীন শিক্ষিকা হিসেবে যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি এ ডিসিপ্লিনে লেকচারার হিসেবে পাঠদান করছেন।
রোবট আবিষ্কারের মতো এ উদ্ভাবনে নিজে জড়িত থাকার অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে উদ্ভাবনের একমাত্র নারী শামীমা ইয়াসমিন মুক্তা বলেন, ‘আমার খুবই ভালো লাগছে যে নারী হয়েও এ ধরনের বিরল উদ্ভাবনে পুরুষের সহযোগী হিসেবে কাজ করতে পেরেছি। তাছাড়া আমরা সব সময়ই নতুন কিছু করার চেষ্টা করে থাকি। বাংলাদেশে সফটওয়ারের কাজ হলেও হার্ডওয়ারের কাজ খুব একটা হয় না। সফটওয়ারের পাশাপাশি হার্ডওয়ারের কাজেও বিশেষ ভূমিকা রাখতে চাই।’ তিনি আরও বলেন, ‘এ উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে আমাদের দেশেও উন্নতমানের রোবট আবিষ্কার সম্ভব। শুধু প্রয়োজন পৃষ্ঠপোষকতা।’
এ ধরনের উদ্ভাবন তথ্য-প্রযুক্তির উন্নয়নে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশকে আরও একধাপ সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা করেন সবাই। সেই সঙ্গে সভ্যতার উন্নয়নে রোবটের মতো যেকোনো বড় ধরনের উদ্ভাবনে নারীরা সব সময় পুরুষের সহযোগী হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা করতে সক্ষম হবে বলে বিশ্বাস করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে রোবট উদ্ভাবনে ভূমিকা রাখা একমাত্র নারী শামীমা ইয়াসমিন মুক্তা। আমাদের দেশের সমাজব্যবস্থায় মুক্তার মতো দীপ্ত উদ্ভাবনে নারীদের রোল মডেলও হতে পারেন তিনি—এ প্রত্যাশা আজ কোটি কোটি বাঙালি নারীর।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো একদল তরুণ প্রকৌশলী উদ্ভাবন করলেন মানুষের বিভিন্ন কাজ বিশেষ করে ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক কাজ করতে সক্ষম এমন এক ‘রোবটিক আর্ম’, যা মানুষের হাতের বিকল্প হিসেবে কাজ করতে সক্ষম। রোবটিক আর্ম উদ্ভাবনের পেছনে রয়েছে ৫ জন পুরুষ আর একজন নারী। রোবট উদ্ভাবনে তত্ত্বাবধায়নের মতো এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন একমাত্র নারী শামীমা ইয়াসমিন মুক্তা। এই উদ্ভাবনের দুজন তত্ত্বাবধায়ক খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) ডিসিপ্লিনের প্রভাষক এস কে আলমগীর হোসেন ও প্রভাষক কাজী মাসুদুল আলম ৬ মাস পর উচ্চতর ডিগ্রির জন্য কানাডায় চলে গেলে নবীন এই শিক্ষিকা রোবট উদ্ভাবনের তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে অপর তত্ত্বাবধায়ক একই ডিসিপ্লিনের প্রভাষক মো. মাসুদুর রহমানের সহযোগী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
শামীমা ইয়াসমিন মুক্তা খুলনা সরকারি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শেষ করার পর ২০০৪ সালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) ডিসিপ্লিনে ভর্তি হন। এখান থেকে ৪ বছর মেয়াদি স্নাতক কোর্স শেষ করে ২০০৯ সালের ৩ নভেম্বর একই ডিসিপ্লিনে নবীন শিক্ষিকা হিসেবে যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি এ ডিসিপ্লিনে লেকচারার হিসেবে পাঠদান করছেন।
রোবট আবিষ্কারের মতো এ উদ্ভাবনে নিজে জড়িত থাকার অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে উদ্ভাবনের একমাত্র নারী শামীমা ইয়াসমিন মুক্তা বলেন, ‘আমার খুবই ভালো লাগছে যে নারী হয়েও এ ধরনের বিরল উদ্ভাবনে পুরুষের সহযোগী হিসেবে কাজ করতে পেরেছি। তাছাড়া আমরা সব সময়ই নতুন কিছু করার চেষ্টা করে থাকি। বাংলাদেশে সফটওয়ারের কাজ হলেও হার্ডওয়ারের কাজ খুব একটা হয় না। সফটওয়ারের পাশাপাশি হার্ডওয়ারের কাজেও বিশেষ ভূমিকা রাখতে চাই।’ তিনি আরও বলেন, ‘এ উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে আমাদের দেশেও উন্নতমানের রোবট আবিষ্কার সম্ভব। শুধু প্রয়োজন পৃষ্ঠপোষকতা।’
এ ধরনের উদ্ভাবন তথ্য-প্রযুক্তির উন্নয়নে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশকে আরও একধাপ সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা করেন সবাই। সেই সঙ্গে সভ্যতার উন্নয়নে রোবটের মতো যেকোনো বড় ধরনের উদ্ভাবনে নারীরা সব সময় পুরুষের সহযোগী হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা করতে সক্ষম হবে বলে বিশ্বাস করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে রোবট উদ্ভাবনে ভূমিকা রাখা একমাত্র নারী শামীমা ইয়াসমিন মুক্তা। আমাদের দেশের সমাজব্যবস্থায় মুক্তার মতো দীপ্ত উদ্ভাবনে নারীদের রোল মডেলও হতে পারেন তিনি—এ প্রত্যাশা আজ কোটি কোটি বাঙালি নারীর।
No comments:
Post a Comment