বিদ্যুৎ মানবরাস্তায় গাড়ির চাপ থেকে বিদ্যুৎ, হস্তচালিত বৈদ্যুতিক বাতি, আবর্জনা থেকে বিদ্যুৎ, খেলনা গাড়ি, সেমি-অটোরিকশা_সব মিলিয়ে প্রায় ৩০টি আবিষ্কার আছে তাঁর ঝুলিতে। গবেষকের নাম এইচ এম ওয়াহিদুজ্জামান বাচ্চু। সম্ভাবনাময় এই গবেষকের উদ্ভাবনগুলোর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন সমুদ্র সৈকত বলিউডের 'তারে জামিন পার' ছবির ছোট্ট দারশিলের কথা মনে আছে? তার মতোই ডানপিটে ছিলেন বাচ্চু। তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ার সময়ই পাঁচ চাকার ইলেকট্রিক খেলনা গাড়ি বানিয়ে বন্ধুদের তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। শিক্ষকদের বাহবাও পেয়েছিলেন বেশ। স্কুল পালিয়ে এদিক-ওদিক ঘুরেফিরে খুঁজে বেড়াতে লাগলেন ফেলে দেওয়া ব্যাটারি, টিনের কৌটা, ভাঙা চুম্বক, পেরেক ও বিদ্যুতের তার। বাসায় এনে নাড়াচাড়া করতে করতেই তৈরি করেছেন কত কী। স্কুলের গণ্ডি আর টানল না তাঁকে। এসএসসি পর্যন্ত পড়েই ঢুকে পড়লেন নিজের জগতে। এরপর কেটে গেল কয়েক দশক।
প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বিজ্ঞানের ওপর পড়াশোনা না থাকলেও বই পড়েই শিখেছেন বিজ্ঞানের সাধারণ বিষয়গুলো। তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন 'ওয়াহিদ ল্যাব'। যে গবেষণাগার দেখতে এখনো স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আসেন বাঘা বাঘা শিক্ষকরাও।
রাস্তায় বিদ্যুৎ
রাস্তায় গাড়ি চলবে, আর সেই গাড়ির চাপে তৈরি হবে বিদ্যুৎ। প্রযুক্তির নাম_'ওয়াহিদ পাওয়ার এনজি-৪'। এটি পুরোপুরি চাপের ওপর নির্ভরশীল। উদ্ভাবক ওয়াহিদুজ্জামান জানান, এক হাজার কিলোওয়াট বা এক মেগাওয়াটের প্রতিটি পাওয়ার প্ল্যান্টের দৈর্ঘ্য হবে ৫০ মিটার এবং প্রস্থ ৩ মিটার। প্ল্যানটি তৈরি করতে হবে ইস্পাত দিয়ে। দেখতে অনেকটা বেইলি ব্রিজের মতো হবে। ব্যস্ত হাইওয়ের পাশে এই পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপন করা যাবে। প্ল্যান্টের ওপর দিয়েই চলবে গাড়ি। এমন একটি এক মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ক্ষমতাসম্পন্ন পাওয়ার প্ল্যান্টে হারমোনিয়ামের মতো ৫০টি পাওয়ার বাটন থাকবে। এর ওপর দিয়ে গাড়ি চললে প্রতিটি বাটনে চাপ পড়বে এবং এতে করেই বিদ্যুৎ তৈরি হবে।
পাওয়ার প্ল্যান্টের উৎপাদিত বিদ্যুৎ সরাসরি গ্রিডে যুক্ত হবে না। প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ব্যাটারিতে চার্জ করা বিদ্যুৎ দুই-তিন দফায় সাত থেকে আট ঘণ্টা পর পর গ্রিডে যুক্ত করতে হবে। আর এই প্ল্যান্ট স্থাপনে বিদেশি কারিগরি সহযোগিতাও লাগবে না।
২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে খণ্ড খণ্ড অথবা একত্রে এক কিলোমিটার লম্বা পাওয়ার প্ল্যান্ট বসাতে হবে। এই হিসাবে মাত্র ২৫ কিলোমিটার পাওয়ার প্ল্যান্টের মাধ্যমে ওয়ানওয়ে ৫০০ মেগাওয়াট এবং টুওয়ে রাস্তায় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে।
ওয়াহিদুজ্জামান জানান, প্রতি এক মেগাওয়াট পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপনে খরচ পড়বে প্রায় ৯ কোটি টাকা। চার-পাঁচ মেগাওয়াটে এ খরচ আনুপাতিক হারে কমে আসবে। এ প্রযুক্তির সুবিধা হলো, একবার স্থাপনের পর রক্ষণাবেক্ষণে বিশেষ কোনো খরচ নেই।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী সিলিং ফ্যান
সৌরবিদ্যুতে চালানোর উপযোগী নতুন প্রযুক্তির সিলিং ফ্যান উদ্ভাবন করেছেন গবেষক ওয়াহিদুজ্জামান। এর মধ্যে ২৪ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের চার ব্লেডের দুটি ও ৩৬ ইঞ্চি ব্লেডের একটি মডেল তৈরি করেছেন। একটি ফ্যান চলবে মাত্র একটি এএ সাইজের ১ দশমিক ৫ ভোল্ট ব্যাটারিতে। তবে ১২ ভোল্ট প্রয়োগে আরো জোরে ঘুরবে পাখা। বিদ্যুৎ খরচ হবে ১৫ থেকে ২০ ওয়াট।
আবর্জনা পুড়িয়ে বিদ্যুৎ
ধানের খড়, চিটা, তুষ, গমগাছ, মুগ-মসুর-খেসারি গাছের ডাল, আলুগাছ, কাঠের গুঁড়ো, আখের ছোবড়া, ডাব-নারিকেলের ছোবড়া এমনকি গোবরের চট-মুটিয়া প্রভৃতি বর্জ্য পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সহজ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন এই গবেষক। নাম দিয়েছেন 'ওয়াহিদ পাওয়ার এনজি-৩'। গিয়ার, টারবাইন, বয়লার, জেনারেটর যুক্ত করে খুব সহজেই পাওয়ার প্ল্যান্ট তৈরি সম্ভাব। ওয়াহিদুজ্জামান জানান, 'আমার মডেলটি বড় আকারে তৈরি করতে ২ দশমিক ২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য খরচ পড়বে প্রায় ১৪ কোটি টাকা।
সেমি অটোরিকশা
আমাদের দেশে উৎপাদিত বিদ্যুতের চেয়ে চাহিদা অনেক গুণে বেশি। তাই প্রতিদিন পোহাতে হয় লোডশেডিংয়ের দুর্ভোগ। জানা যায় যে উৎপাদিত বিদ্যুতের ১৬ ভাগের এক ভাগ চলে যায় ব্যাটারিচালিত যানবাহন চার্জ করতে। শহর থেকে গ্রামে এখন অটোরিকশার ছড়াছড়ি। বৈধ ও অবৈধভাবে এসব যানবাহন চার্জ দিতে প্রতিদিন অপচয় হচ্ছে প্রচুর বিদ্যুৎ। প্রতিদিনের এই বিদ্যুৎ অপচয় বন্ধ করতে তাই উদ্ভাবক ওয়াহিদুজ্জামান গত ২৬ অক্টোবর তৈরি করেছেন সেমি অটোরিকশার মডেল। সাধারণ রিকশার চেন-গিয়ার-প্যাডেল ঘোরানোর মাধ্যমে উৎপাদিত বিদ্যুতে চলবে এই যান। এতে শক্তিও লাগবে কম। রিকশা চালাতে যানজটে আটকা পড়লে কিংবা অবসরে প্যাডেল ঘুরিয়ে ১২ ভোল্টের রিচার্জবেল ব্যাটারি চার্জ দেওয়া যাবে। পরে সুইচ টিপে চালানো যাবে রিকশা। এতে গতিও বাড়বে আনেকখানি। দামও থাকবে রিকশাওয়ালাদের সাধ্যের মধ্যে।
আরো আরো যন্ত্র
ওয়াহিদুজ্জামানের অন্যান্য উদ্ভাবনগুলো হলো_হাতে গিয়ার ঘুরিয়ে তৈরি বিদ্যুতে চলবে এমন টর্চ লাইট, টেবিল ল্যাম্প, 'অটো পাম্প কন্ট্রোলার-২', রিকশা ও ভ্যানের জন্য 'অটো হারিকেন', রিমোট কন্ট্রোলারচালিত রিচার্জেবল 'বেবি কার', এক ব্যাটারিচালিত 'বেবি ইউরিন এলার্ম' এবং 'ব্যাটারিচালিত বেশ কিছু খেলনা গাড়ি'। এছাড়া পানির কলে লাগিয়েছেন এমন সেন্সর, যাতে করে কলের নিচে হাত রাখলেই পড়বে পানি।
স্বপ্ন
এ উদ্ভাবক এখন কাজ করছেন 'ওয়াহিদ পাওয়ার টেকনোলজি (ওয়াহিদ ইঞ্জিন)' নিয়ে। এতে বিকল্প উপায়ে বিদ্যুৎ তৈরি হবে। এতে সামান্য চাপ প্রয়োগেই আশাতীত পরিমাণ বিদ্যুৎ তৈরি হবে বলে দাবি করছেন ওয়াহিদুজ্জামান।
ওয়াহিদুজ্জামান আরো জানান, পুঁথিগত বিদ্যার বিদ্যুৎ উৎপাদনের সাধারণ সূত্রের মধ্যে কাজ করছেন না তিনি। তবে তাত্তি্বকভাবে যে সফলতা এতে পেয়েছেন তাতেও যথেষ্ট আশাবাদী।
এ কাজে পৃষ্ঠপোষকতার জন্য ওয়াহিদুজ্জামানের সঙ্গে একটি প্রতিষ্ঠানের আলাপ হওয়ার কথা রয়েছে। তবে সহায়তা পেলে যে তিনি আরো এগিয়ে যাবেন, তা তার 'ওয়াহিদ ল্যাব' ঘুরে এলেই বোঝা যাবে।
প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বিজ্ঞানের ওপর পড়াশোনা না থাকলেও বই পড়েই শিখেছেন বিজ্ঞানের সাধারণ বিষয়গুলো। তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন 'ওয়াহিদ ল্যাব'। যে গবেষণাগার দেখতে এখনো স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আসেন বাঘা বাঘা শিক্ষকরাও।
রাস্তায় বিদ্যুৎ
রাস্তায় গাড়ি চলবে, আর সেই গাড়ির চাপে তৈরি হবে বিদ্যুৎ। প্রযুক্তির নাম_'ওয়াহিদ পাওয়ার এনজি-৪'। এটি পুরোপুরি চাপের ওপর নির্ভরশীল। উদ্ভাবক ওয়াহিদুজ্জামান জানান, এক হাজার কিলোওয়াট বা এক মেগাওয়াটের প্রতিটি পাওয়ার প্ল্যান্টের দৈর্ঘ্য হবে ৫০ মিটার এবং প্রস্থ ৩ মিটার। প্ল্যানটি তৈরি করতে হবে ইস্পাত দিয়ে। দেখতে অনেকটা বেইলি ব্রিজের মতো হবে। ব্যস্ত হাইওয়ের পাশে এই পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপন করা যাবে। প্ল্যান্টের ওপর দিয়েই চলবে গাড়ি। এমন একটি এক মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ক্ষমতাসম্পন্ন পাওয়ার প্ল্যান্টে হারমোনিয়ামের মতো ৫০টি পাওয়ার বাটন থাকবে। এর ওপর দিয়ে গাড়ি চললে প্রতিটি বাটনে চাপ পড়বে এবং এতে করেই বিদ্যুৎ তৈরি হবে।
পাওয়ার প্ল্যান্টের উৎপাদিত বিদ্যুৎ সরাসরি গ্রিডে যুক্ত হবে না। প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ব্যাটারিতে চার্জ করা বিদ্যুৎ দুই-তিন দফায় সাত থেকে আট ঘণ্টা পর পর গ্রিডে যুক্ত করতে হবে। আর এই প্ল্যান্ট স্থাপনে বিদেশি কারিগরি সহযোগিতাও লাগবে না।
২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে খণ্ড খণ্ড অথবা একত্রে এক কিলোমিটার লম্বা পাওয়ার প্ল্যান্ট বসাতে হবে। এই হিসাবে মাত্র ২৫ কিলোমিটার পাওয়ার প্ল্যান্টের মাধ্যমে ওয়ানওয়ে ৫০০ মেগাওয়াট এবং টুওয়ে রাস্তায় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে।
ওয়াহিদুজ্জামান জানান, প্রতি এক মেগাওয়াট পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপনে খরচ পড়বে প্রায় ৯ কোটি টাকা। চার-পাঁচ মেগাওয়াটে এ খরচ আনুপাতিক হারে কমে আসবে। এ প্রযুক্তির সুবিধা হলো, একবার স্থাপনের পর রক্ষণাবেক্ষণে বিশেষ কোনো খরচ নেই।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী সিলিং ফ্যান
সৌরবিদ্যুতে চালানোর উপযোগী নতুন প্রযুক্তির সিলিং ফ্যান উদ্ভাবন করেছেন গবেষক ওয়াহিদুজ্জামান। এর মধ্যে ২৪ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের চার ব্লেডের দুটি ও ৩৬ ইঞ্চি ব্লেডের একটি মডেল তৈরি করেছেন। একটি ফ্যান চলবে মাত্র একটি এএ সাইজের ১ দশমিক ৫ ভোল্ট ব্যাটারিতে। তবে ১২ ভোল্ট প্রয়োগে আরো জোরে ঘুরবে পাখা। বিদ্যুৎ খরচ হবে ১৫ থেকে ২০ ওয়াট।
আবর্জনা পুড়িয়ে বিদ্যুৎ
ধানের খড়, চিটা, তুষ, গমগাছ, মুগ-মসুর-খেসারি গাছের ডাল, আলুগাছ, কাঠের গুঁড়ো, আখের ছোবড়া, ডাব-নারিকেলের ছোবড়া এমনকি গোবরের চট-মুটিয়া প্রভৃতি বর্জ্য পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সহজ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন এই গবেষক। নাম দিয়েছেন 'ওয়াহিদ পাওয়ার এনজি-৩'। গিয়ার, টারবাইন, বয়লার, জেনারেটর যুক্ত করে খুব সহজেই পাওয়ার প্ল্যান্ট তৈরি সম্ভাব। ওয়াহিদুজ্জামান জানান, 'আমার মডেলটি বড় আকারে তৈরি করতে ২ দশমিক ২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য খরচ পড়বে প্রায় ১৪ কোটি টাকা।
সেমি অটোরিকশা
আমাদের দেশে উৎপাদিত বিদ্যুতের চেয়ে চাহিদা অনেক গুণে বেশি। তাই প্রতিদিন পোহাতে হয় লোডশেডিংয়ের দুর্ভোগ। জানা যায় যে উৎপাদিত বিদ্যুতের ১৬ ভাগের এক ভাগ চলে যায় ব্যাটারিচালিত যানবাহন চার্জ করতে। শহর থেকে গ্রামে এখন অটোরিকশার ছড়াছড়ি। বৈধ ও অবৈধভাবে এসব যানবাহন চার্জ দিতে প্রতিদিন অপচয় হচ্ছে প্রচুর বিদ্যুৎ। প্রতিদিনের এই বিদ্যুৎ অপচয় বন্ধ করতে তাই উদ্ভাবক ওয়াহিদুজ্জামান গত ২৬ অক্টোবর তৈরি করেছেন সেমি অটোরিকশার মডেল। সাধারণ রিকশার চেন-গিয়ার-প্যাডেল ঘোরানোর মাধ্যমে উৎপাদিত বিদ্যুতে চলবে এই যান। এতে শক্তিও লাগবে কম। রিকশা চালাতে যানজটে আটকা পড়লে কিংবা অবসরে প্যাডেল ঘুরিয়ে ১২ ভোল্টের রিচার্জবেল ব্যাটারি চার্জ দেওয়া যাবে। পরে সুইচ টিপে চালানো যাবে রিকশা। এতে গতিও বাড়বে আনেকখানি। দামও থাকবে রিকশাওয়ালাদের সাধ্যের মধ্যে।
আরো আরো যন্ত্র
ওয়াহিদুজ্জামানের অন্যান্য উদ্ভাবনগুলো হলো_হাতে গিয়ার ঘুরিয়ে তৈরি বিদ্যুতে চলবে এমন টর্চ লাইট, টেবিল ল্যাম্প, 'অটো পাম্প কন্ট্রোলার-২', রিকশা ও ভ্যানের জন্য 'অটো হারিকেন', রিমোট কন্ট্রোলারচালিত রিচার্জেবল 'বেবি কার', এক ব্যাটারিচালিত 'বেবি ইউরিন এলার্ম' এবং 'ব্যাটারিচালিত বেশ কিছু খেলনা গাড়ি'। এছাড়া পানির কলে লাগিয়েছেন এমন সেন্সর, যাতে করে কলের নিচে হাত রাখলেই পড়বে পানি।
স্বপ্ন
এ উদ্ভাবক এখন কাজ করছেন 'ওয়াহিদ পাওয়ার টেকনোলজি (ওয়াহিদ ইঞ্জিন)' নিয়ে। এতে বিকল্প উপায়ে বিদ্যুৎ তৈরি হবে। এতে সামান্য চাপ প্রয়োগেই আশাতীত পরিমাণ বিদ্যুৎ তৈরি হবে বলে দাবি করছেন ওয়াহিদুজ্জামান।
ওয়াহিদুজ্জামান আরো জানান, পুঁথিগত বিদ্যার বিদ্যুৎ উৎপাদনের সাধারণ সূত্রের মধ্যে কাজ করছেন না তিনি। তবে তাত্তি্বকভাবে যে সফলতা এতে পেয়েছেন তাতেও যথেষ্ট আশাবাদী।
এ কাজে পৃষ্ঠপোষকতার জন্য ওয়াহিদুজ্জামানের সঙ্গে একটি প্রতিষ্ঠানের আলাপ হওয়ার কথা রয়েছে। তবে সহায়তা পেলে যে তিনি আরো এগিয়ে যাবেন, তা তার 'ওয়াহিদ ল্যাব' ঘুরে এলেই বোঝা যাবে।
Source: Daily Kalerkantho
No comments:
Post a Comment