উখিয়ার ঘুনধুমে আরেকটি কুমির চাষ প্রকল্প
০০ উখিয়া (কক্সবাজার) সংবাদদতা
কক্সবাজারের উখিয়া ঘুনধুমে পাহাড়ী এলাকায় বাস্তবায়ন হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম কুমির প্রজনন কেন্দ । প্রায় ২৫একর সরকারি বনভূমির উপর প্রতিষ্ঠিত এ কুমির চাষ প্রকল্পের কাজ পূর্ণ উদ্যমে শুরু হলে আগামী ১০বছর পরে হাজার কোটি টাকা আয়করা সম্ভব হবে বলে সংশিস্নষ্টরা মনে করছেন। কুমির চাষ প্রকল্পকে ঘিরে ৫একর জায়গা জুড়ে গড়ে তোলা হচ্ছে পর্যটন স্পট। প্রতিদিন শত শত নারী-পুরুষ কুমির চাষ প্রকল্প দেখার জন্য ভীড় করতে দেখা গেছে। জানা গেছে, কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের টেলিভিশন রিলে কেন্দ থেকে ১কিঃমিঃ অদূরে ঘুনধুম সীমান্ত এলাকায় সরকারি পরিত্যক্ত বনভূমির ৩০একর জায়গা বন্দোবস্তী গ্রহণ করে আকিজ গ্রুপ। ২০০৯ সালে কুমির চাষ প্রকল্পের অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজ শুরু করে ৩শতাধিক কুমির বসবাসের যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করে। চলতি বছরের আগস্ট মাসে মালেশিয়া থেকে আমদানি করা ৫০টি মেইল-ফিমেইল কুমির উক্ত খামারে অবমুক্ত করে। এর আগে বিশেষজ্ঞ কুমির পরিবেশ সম্মত বসবাসের সম্ভাব্যতা যাচাই করেন। এরি মধ্যে অজ্ঞাত কারণবসত একটি কুমির মারা গেলেও ৪৯টি কুমির জীবিত রয়েছে।
প্রকল্পের ব্যবস্থাপক হাসান জাহেদ বলেন, ৩১ ফিমেইল কুমির আগামী মে, জুন, জুলাই-এ ডিম ছাড়বে। প্রতিটি কুমির এসময় ৫০/৫৫টি পর্যন্ত ডিম দেবে। তিনি বলেন, মালেশিয়া থেকে আমদানি করা একটি কুমিরের বিপরীতে ব্যয় হয়েছে ৩ লাখ টাকা। এক বছর লালন-পালন করার পর একটি কুমির থেকে আয় হবে ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা। এখামারে আরো ২৫০টি কুমির অবমুক্ত করার পর কুমির চাষ প্রকল্পে পূর্ণতা আসবে। আগামী ১০বছর পরে এ কুমির চাষ প্রকল্প থেকে হাজার-কোটি টাকার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হবে। একজন বিদেশী কুমির বিশেষজ্ঞ ও ১৬জন কর্মচারী দিয়ে পরিচালিত এ কুমির চাষ প্রকল্পে একটি মেইল ও একটি ফিমেইল কুমিরকে একত্রে খাঁচাবন্দি করে রাখা হয়েছে।
এ ভাবে ১০জোড়া কুমিরকে খাঁচাবন্দি রাখা হলেও বাকি কুমিরগুলোকে পাহাড়ের পাদদেশে বিকল্প তৈরি উম্মুক্ত জলাশয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। প্রতি সপ্তাহে ৩কেজি মাংস একটি কুমিরের খাবার হিসাবে সরবরাহ দেয়া হচ্ছে। কুমির চাষ প্রকল্পকে ঘিরে ৫একর জায়গার উপর গড়ে তোলা হচ্ছে পাখিদের বিচরণ ক্ষেত্র, কটেজ ও বিনোদন কেন্দ । পর্যটন স্পটের উন্নয়ন কাজ অতি শিঘ্রই সম্পন্ন করা হবে বলে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন।
Source: Daily Ittefaq
প্রকল্পের ব্যবস্থাপক হাসান জাহেদ বলেন, ৩১ ফিমেইল কুমির আগামী মে, জুন, জুলাই-এ ডিম ছাড়বে। প্রতিটি কুমির এসময় ৫০/৫৫টি পর্যন্ত ডিম দেবে। তিনি বলেন, মালেশিয়া থেকে আমদানি করা একটি কুমিরের বিপরীতে ব্যয় হয়েছে ৩ লাখ টাকা। এক বছর লালন-পালন করার পর একটি কুমির থেকে আয় হবে ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা। এখামারে আরো ২৫০টি কুমির অবমুক্ত করার পর কুমির চাষ প্রকল্পে পূর্ণতা আসবে। আগামী ১০বছর পরে এ কুমির চাষ প্রকল্প থেকে হাজার-কোটি টাকার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হবে। একজন বিদেশী কুমির বিশেষজ্ঞ ও ১৬জন কর্মচারী দিয়ে পরিচালিত এ কুমির চাষ প্রকল্পে একটি মেইল ও একটি ফিমেইল কুমিরকে একত্রে খাঁচাবন্দি করে রাখা হয়েছে।
এ ভাবে ১০জোড়া কুমিরকে খাঁচাবন্দি রাখা হলেও বাকি কুমিরগুলোকে পাহাড়ের পাদদেশে বিকল্প তৈরি উম্মুক্ত জলাশয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। প্রতি সপ্তাহে ৩কেজি মাংস একটি কুমিরের খাবার হিসাবে সরবরাহ দেয়া হচ্ছে। কুমির চাষ প্রকল্পকে ঘিরে ৫একর জায়গার উপর গড়ে তোলা হচ্ছে পাখিদের বিচরণ ক্ষেত্র, কটেজ ও বিনোদন কেন্দ । পর্যটন স্পটের উন্নয়ন কাজ অতি শিঘ্রই সম্পন্ন করা হবে বলে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন।
Source: Daily Ittefaq
No comments:
Post a Comment